ষ্টাফ রিপোর্ট:
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে ভাটির জনপদের মানুষের পক্ষ থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ডক্টর শামছুল হক চৌধুরী।
আধুনিক বাংলাদেশের রুপকার গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সরকারের অবদান গ্রাম হবে শহর এবং থাকবে নগর সুবিধা এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে জন প্রতিনিধি না হয়ে দিরাই-শাল্লা বাসীর জন্য কাজ করে যাচ্ছেন যুক্তরাজ্য জাতীয় শ্রমিক লীগ এর কার্যকরী সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সাবেক সদস্য দিরাই-শাল্লা বাসীর আগামী দিনের আশার আলো ডক্টর সামছুল হক চৌধুরী।
জগদল ইউনিয়নে আজ ২০ শে ফেব্রুয়ারি ২০২১ইং হাসপাতাল চিকিৎসা সেবার উদ্বোধন করেন মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী জনাব এম এ মান্নান।
আর এই হাসপাতালের স্বাস্হ্য ও চিকিৎসা সেবার জন্য প্রথমে
ডিও লেটার নিয়ে এসেছিলেন জনাব ডক্টর সামছুল হক চৌধুরী।দিরাই-শাল্লাবাসী, যুক্তরাজ্য প্রবাসী এবং যুক্তরাজ্য জাতীয় শ্রমিকলীগের পক্ষ থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী জনাব এম এ মান্নান মহোদয়, স্বাস্হ্য মন্ত্রী জনাব জাহিদ মালিক মহোদয়, মাননীয় এমপি ডক্টর জয়া সেন গুপ্ত, সাবেক উপসচিব জনাব মিজানুর রহমান এবং ডক্টর সামছুল হক চৌধুরী।
উল্লখ্য যে, সাবেক উপসচিব মিজানুর রহমান সাহেবের প্রচেষ্টায় হাসপাতালটি প্রতিস্টা করা হলে পরবর্তীতে সাবেক রেল মন্ত্রী উপমহাদেশের বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান শ্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত এমপি এই হাসপাতালটির শুভ উদ্ভাবন করেন।
দিরাই উপজেলার জগদল ইউনিয়নে বহু প্রতিক্ষিত সরকারের প্রায় সাড়ে সাতকুটি টাকা ব্যয়ে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি প্রায় ৭/৮ বছর আগে উদ্ভাবন করা হলে ও স্বাস্হ্য ও চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত ভাটির জনপদের মানুষ গুলো।
তারই প্ররিপেক্ষিতে ডক্টর সামছুল হক চৌধুরী,(মনোনয়ন প্রত্যাশী সুনামগঞ্জ-২) বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য,মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী মহোদয়ের শরণাপন্ন হয়ে ২৪শে নভেম্বর ২০১৯ ইং তারিখে জরুরী ভিওিতে হাসপাতালের কার্যক্রম চালু ও জনবল নিয়োগের ভিওিতে আপনার দেওয়া ডিও লেটার মাননীয় স্বাস্হ্য মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট নিজ হাতে দিয়ে নতিভুক্ত করে রিসিভ কপি নিয়ে আসেন।
তার পর বার বার মন্ত্রনালয়, স্বাস্হ্য বিভাগ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ে কাজের অগ্রগতি কি হচ্ছে তার জন্য যোগাযোগ করার পর জানতে পারেন কাজটি দ্রুত গতিতে এগুচ্ছে।
তার পর অধ্যাবধি সচিবালয় গিয়ে কাজের অগ্রগতি নিয়ে খুঁজ রাখেন। বর্তমানে কাজটি অনুমোদিত হয়েছে।
মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী মহোদয়, আপনাকে জগদল ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটির সদস্য ও যুক্তরাজ্য জাতীয় শ্রমিক লীগ এর কার্যকরী সভাপতি জননেতা জনাব ডক্টর সামছুল হক চৌধুরীকে অনেক কষ্ট করে কাজকে সফল করার জন্য।
একই দিন দিরাই উপজেলার জগদল গ্রামে নির্মাণাধীন ২০ শয্যা উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসক ও জনবল দেওয়ার জন্যা স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহেদ মালেক এমপি বরাবর আবেদন করেন। এ আবেদনটিও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সুপারিশ করেন।
এছাড়াও দিরাই উপজেলায় একটি শেখ রাসেল স্টেডিয়াম করার জন্য যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল বরাবর আরো একটি আবেদন করেন। এ আবেদনটিতেও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান সুপারিশ করেন।
এর প্রেক্ষিতে ২৪ নভেম্বর পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান শিক্ষামন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বরাবর ডিও লেটার দিয়েছেন। এসময় তিনি দিরাই ও শাল্লাবাসীর পক্ষ থেকে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানান।
সামছুল চৌধুরী জানান, সুনামগঞ্জ-২, আসনে গত দুই টার্মে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে জাতীয় সংসদ পদের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন তিনি। কিন্তু তিনি শেখ হাসিনার নির্দেশকে মেনে নিয়ে নির্বাচন থেকে সড়ে দাড়ান এবং নৌকার প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন।
তিনি পারিবারিকভাবেই স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক। তাই ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে এই আদর্শের পথে তার যাত্রা শুরু/অতীতে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন এবং ১/১১ থেকে শুরু করে সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ছাত্রলীগের লড়–ক সৈনিক হিসেবে অধ্যাবধী দেশে ও প্রবাসে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্টায় কাজ করেছেন।
ছাত্রজীবনের পর থেকে পারিবারিক প্রয়োজনে দেশের বাহিরে অবস্থান করলেও সেখানে থেকেও তার রাজনৈতিক তৎপরতা থেমে থাকেনি। এলাকার মানুষের উন্নয়নে বিভিন্ন সড়ক নিমার্ণসহ স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরের উন্নয়নে কাজ করেছেন। তিনি ব্যক্তিগতভাবে সাধারণ মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কর্মকান্ডে ছাত্রজীবন থেকে দীর্ঘ প্রায় ৩৪ বৎসর যাবৎ আওয়ামী রাজনীতি ও বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক সংগঠনের সাথে অতপ্রোতভাবে জড়িত থেকে এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন।
আগামীতে দিরাই-শাল্লাবাসীকে সাথে নিয়ে বর্তমান সরকারের গ্রামকে আধুনিক নগর সুবিধা প্রদানে দুই উপজেলার প্রতিটি গ্রামকে হবে শহরে রুপান্তরিত করার জন্য কাজ করে যাবেন। এছাড়া কৃষি নির্ভর এই দুই উপজেলার কৃষকদের আধুনিক কৃষকে তৈরী এবং প্রযুক্তির ব্যবহার ও কৃষককে প্রযুক্তিবান্ধব করার পরিকল্পনাকে এই বিনিয়োগের আওতায় আনার জন্য মহাপরিকল্পনাও রয়েছে তার।
Facebook Comments